সামন্ততন্ত্র থেকে পুঞ্জিবাদে উত্তরণ

সামন্ততন্ত্র থেকে পুঁজিবাদে উত্তরণ বিষয়ক এই বিতর্ক , ১৯৫০র গোড়ার দিকে, প্রথম ছেপে বেরোয় সায়েন্স অ্যান্ড্রয়েড সোসাইটির পৃষ্ঠায়। যুদ্ধোত্তর কালে মার্কসবাদী ইতিহাস সংরোচনবিদ্যায় এ এক সফল ক্রিকেট। একই বিষয়ের উপর বহুকৌণিক আলোকপাত করেন মরিস ডব, পল সুইজি , কোহাচিরো তাকাহাসি , ক্রিস্টোফার হি মতন সুপন্ডিত মানুষজন । মূল বিতর্কের পূর্ণাঙ্গ পাঠের সাথে ঐতিহাসিক ঝর্ঝ লেব্‌ভ এবং জুলিয়ানা প্রোকাচ্চির লেখাও ঠাঁইর কারণে।

অন্ধকার যুগে বানিজের ভুমিকা কী ছিল? কিভাবে বা মধ্যযুগ বলে বিবর্তিত হল সামন্ত খাজনার বিভিন্ন ধরণ? মধ্যযুগের নগরদির অর্থনৈ তিকপ্‌প্‌ সংগ্রাম অনুসন্ধান করা উচিৎৎ? কেন বা সার্ফডম শেষ পর্যন্ত মুছে গেল পশ্চিম ইউরোপে? সামন্ততন্ত্র থেকে পুঁজিবাদে উত্তর দেওয়ার সময় ঠীক কী সম্পর্ক ছিল নগর আর গ্রাম বহুর মধ্যে? ইউরোপে পুঁজির প্রাথমিক সঞ্চয়ের ক্ষেত্রে বৈদেশিক বাণিজ্য বিস্তারের গুরুত্বকে কীভাবে মূলায়ন করা হবে? প্রথম বুর্জোয়া বিপ্লব শুরু হয় কখন , আর অংশগ্রহণই বা করে কোন সামাজিক শ্রেণি? আরো অনেক বহর প্রশ্নই খোঁজা আমিছে আমাকে লেখা জোখায়।

মূল পর্বের পর কয়েকটা হয়েছে। বিষয় আলোচনা হগিরে নতুন নতুন গবেষণাও হয়েছে। রডনি হিলটন , তাঁর মূল্যবান ভূমিকায় , সেসব খতিয়েও গভীর দেখায় । সন্দেহ নেই , ও সাধারণ পাঠক, দেখতে সমভাবে তানবে এই সঙ্কলন ।